যখন আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থা,বিশ্বাস ও ভরষা জন্মাবে ও
আল্লাহকে যখন সর্বোত্তম অভিভাবক হিসেবে মনে করবেন তখন আপনার সব সমস্যাগুলোর সমাধান আল্লাহই আপনাকে করে দিবেন।
যেমন একটা ছোট বাচ্চা বাবা- মাকে বা নিকট কোনো আত্নীয়,পরিচিতজন ছাড়া অপরিচিত কোনো জায়গায় যতটা অসহায় হয়ে পড়ে ঠিক সেরকমই আল্লাহর অভিভাবকত্ব ছাড়া মানুষ তার চেয়ে হাজারগুন অসহায় হয়ে পড়ে।
কিভাবে আমরা মহান আল্লাহকে অস্বীকার করে নিজেকে বিশাল জ্ঞানী,মুক্তচিন্তাজিবী মনে করি?
আসলে যারা নিজেদের মুক্তমনা মনে করি তাদের অনুধাবন শক্তিন প্রখরতা এতোটাই বৃদ্ধি পায় যে বাস্তব জিনিসগুলোও তখন অনুধাবন করতে চাইনা বা পারি না। নিজের মতের সাথে না মিললেই রূপকথা বইলা চালান করি মার্কেটে।😃
করোণাকালে যে অক্সিজেনের অভাবে অনেক মানুষ কাঁতরাতে কাঁতরাতে মরে গেলো, অথচ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সবুজ বৃক্ষরাজির মাধ্যমে বিনামূল্যে আমাদের অক্সিজেন সরবরাহ করে আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছেন।শুধুই কি অক্সিজেন? রয়েছে আরো হাজার কোটি নিয়ামাত।
আসলে এসব বিষয় আমরা সবাই জানি, কিন্তু অনুধাবন করতেই তো পারি না। 🙂 আল্লাহ বুঝি মোহরটা মেরেই দিয়েছেন অন্তরে।☺️
যদি মায়ের উদরে থাকতে আমাদের চিন্তা শক্তি বা কল্পনা শক্তি থাকতো তখনও একদল মুক্ত চিন্তাজীবি মায়ের উদরের ভিতরেই ভাবতাম "আর কোনো জন্মপরবর্তী জীবন নাই। পৃথিবী তো কাল্পনিক রূপকথা।মায়ের উদর থেকে বের হলেই সব শেষ।"
কতদিন বাঁচবো ভাই এই পৃথিবীতে? কতদিনই বা মুক্তকর্ম, মুক্ত চিন্তা করতে পারবো?
Hh
ReplyDeletePost a Comment